বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৪ অপরাহ্ন
সংবাদ নারায়ণগঞ্জঃ- চট্টগ্রামস্থ মেসার্স টঙ্গী ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি প্রোপাইটার মোঃ জনির বিরুদ্ধে হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে মোঃ শওকত ফতুল্লা ফতুল্লা মডেল থানায় জনির বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। মোঃ জনি সাং ৫৫৫, ঢাকা ট্রাস্ক রোড, কদমতলী (আলী সদাগরের বিল্ডিং) মোঃ মোখলেছুর রহমানের ছেলে।
অভিযোগ থেকে ও মোঃ শওকত জানান, গত (৫ আগস্ট ২০১৯) চট্টগ্রামস্থ মেসাস টঙ্গী ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির প্রোপাইটর মো. জনির নিকট আমার টাটা গাড়ি রেজিস্ট্রেশন নং- ঢাকা মেট্রো-ট-২২-৫২৪১ ভাড়া দেই। কিন্তু পরবর্তীতে আমি জানতে পারি আমার টাটা গাড়িটি চট্রগ্রাম বন্দরে আটকিয়ে রাখা হয়েছে। দীর্ঘ ৯ মাস ১২ দিন পর আইন-আদালত মাধ্যমে আমি গাড়িটি ফেরত নিয়ে আসি।
এবং গাড়ির মধ্যে থাকা মালামালের মূল্য ১ লক্ষ ৮৪ হাজার টাকা এবং মামলার মাধ্যমে গাড়ি ফেরত আনার খরচ ১ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা ও প্রতিদিন ৩,০০০ টাকা ডেমারেজ বাবদ নয় মাসে প্রায় ৮ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা আমি ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি প্রোপাইটর নিকট চাইলে ট্রান্সপোট এজেন্সির প্রোপাইটার জনি টাকা না দিয়ে আমাকে বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি ও মিথ্যা মামলায় হয়রানির সহ হুমকি-ধামকি প্রদান করে আসছে।
গত (৩০জানুয়ারী ২১) রবিবার সকাল ৬ টার সময় উক্ত ট্রান্সপোর্ট হইতে আমার গাড়ি মাধ্যামে আশা ৪ প্যাকেজ সিলিকন স্টিল শিট পাগলা আন্তঃজেলা ট্রাক টার্মিনালে পাইয়া এজেন্সির মালিক মোঃ জনির মোবাইল নাম্বারে ফোন দিয়ে বিষয়টি অবহিত করি এবং আমার পাওনা টাকা জনির নিকট ফেরত চাইলে আমার উপর ক্ষিপ্ত হইয়া আমাকে গালাগালি সহ বিভিন্ন হুমকি প্রদান করছে।
এবং বলছে তুই তর টাকা কোনদিনই ফেরত পাবিনা যদি ভাল চাস তাহলে আমার এজেন্সির মালামাল আমার নিকট বুঝিয়ে দে তা না হলে তোর ভালো হবে না। এমন কার্যকলাপ দেখে আমি ফতুল্লা মডেল থানায় মেসাস টঙ্গী ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি মালিক জনি বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।
এ বিষয়ে জানতে অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা ফতুল্লা মডেল থানার (ওসি অপারেশন) সঞ্জয় কুমারের নিকট ফোন দিলে তিনি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে আইগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।